বাংলাদেশের বিভিন্ন ট্রেনের সময়সূচী - ঢাকা টু চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচীঃ
যোগাযোগ ব্যবস্থা একটি দেশের উন্নয়নের নির্ধারক। দেশের উন্নয়ন অনেকাংশে নির্ভর করে সে দেশের যাতায়ত ব্যবস্থার উপর। যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত বেশি উন্নত, সে দেশ তত বেশি সমৃদ্ধ। বাংলাদেশে চার ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রচলিত। সেগুলো হলঃ সড়কপথ, রেলপথ, জলপথ ও আকাশপথ ।
এর মধ্যে আকশপথে যাতায়ত ব্যয়বহুল হওয়ায় বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ সড়কপথ, রেলপথ ও জলপথেই সবচেয়ে বেশি যাতায়াত করেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের সরকারি রেল পরিবহন সংস্থা। ১৮৬২ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশ রেলওয়ের সর্বমোট ট্রেনের সংখ্যা ৩৪৭টি। বাংলাদেশ সরকারের অধীন ২টি রেল বিভাগ আছে।
পূর্বাঞ্চল (১। ঢাকা বিভাগ, ২। চট্টগ্রাম বিভাগ, ৩। ময়মনসিংহ বিভাগ ও ৪। সিলেট বিভাগ )
ঢাকা টু চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচীঃ
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটে অন্তনগর সহ মেল ট্রেন চলে মোট আটটি ট্রেন নিয়মিত চলে। ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে দিনের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ট্রেন চট্রগ্রামের উদ্যেশ্যে ছেড়ে যায়। সঠিক সময়সূচি জানা থাকলে আপনার সুবিধা অনুযায়ী যে কোনো সময়ের ট্রেনের টিকেট বুকিং করে রাখতে পারবেন।
১। সুবর্ণা এক্সপ্রেস (৭০২): সুবর্ণা এক্সপ্রেস ঢাকা টু চট্টগ্রাম রুটের নিয়মিত চলাচলকারী বিরতিহীন আন্তঃনগর ট্রেন। যাত্রাপথে এটি কোনো স্টপেজেই থামে না।ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনটি বিকাল ৪:৩০ মিনিটে ছেড়ে যায় এবং রাত ৯:৫০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৭:০০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে এবং দুপুর ১২:০০ মিনিটে এসে পৌঁছায়। প্রতি সোমবার সুবর্ণা এক্সপ্রেস এর সাপ্তাহিক বন্ধ।
২। তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪২): আপনি যদি রাতে ট্রেন ভ্রমণে উৎসাহী হন, তাহলে ঢাকা টু চট্টগ্রাম রুটের সবথেকে বিলাসবহুল রাতের ট্রেন হল তূর্ণা এক্সপ্রেস। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনটি প্রতিদিন রাত ১১:১৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে এবং সকাল ৬:২০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকেও রাত ১১:০০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে সকাল ৫:০০ মিনিটে পৌছায়। এই ট্রেনটির কোনো সাপ্তাহিক বন্ধ নেই। ফেনী জংশন, লাকসাম জংশন, কুমিল্লা, আখাউড়া জংশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ভৈরব বাজার জংশন এবং ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন হল এই ট্রেনের বিরতিস্থল।
৩। মহানগর এক্সপ্রেস (৭২২): মহানগর এক্সপ্রেস নিয়মিত কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে রাত ৯:২০ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে এবং ভোর ৪:৫০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে দুপুর ১২:০০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে এবং সন্ধ্যা ৭:১০ মিনিটে এসে পৌঁছায়। প্রতি রবিবার মহানগর এক্সপ্রেস এর সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। ফেনী জংশন, লাঙ্গলকোট, লাকসাম জংশন, কুমিল্লা, কসবা, আখাউড়া জংশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আশুগঞ্জ, ভৈরব বাজার জংশন, নরসিংদী এবং ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এই ট্রেনের বিরতিস্থল।
৪। মহানগর প্রভাতী (৭০৪): মহানগর প্রভাতী প্রতিদিন কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সকাল ৭:৪৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয় এবং দুপুর ২:৫০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে আসার সময় মহানগর গোধূলী নামে বিকাল ২ টা ৩৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে রাত ৯:১৫ মিনিটে এসে পৌঁছায়। মহানগর প্রভাতীর কোনো সাপ্তাহিক বন্ধ নেই। ফেনী জংশন, গুণবতী, লাকসাম জংশন, ভৈরব বাজার জংশন এবং ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এই ট্রেনটির বিরতিস্থল।
- এই ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে কমলাপুর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং
- দুপুর ১২:০০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে বিকাল ০৪:৪৫ মিনিটে ঢাকার উদ্যেশ্যে রওয়ানা করে
- রাত ১০:১০ মিনিটে এসে পৌঁছায়। সোনার বাংলা এক্সপ্রেস এর কোনো সাপ্তাহিক বন্ধ নেই।
১। চট্টগ্রাম মেইল: ঢাকা টু চট্টগ্রাম রুটে নিয়মিত চলাচলকারী মেইল ট্রেন হলো চট্রগ্রাম মেইল যার কোনো সাপ্তাহিক বন্ধ নেই। চট্রগ্রাম মেইল ট্রেনটি ঢাকা থেকে প্রতিদিন রাত ১০:৩০ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে এবং সকাল ৭:২৫ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার রাত ১০:৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে রওয়ানা করে সকাল ৭:২০ মিনিটে ঢাকায় এসে পৌঁছায়।
২। কর্ণফুলী এক্সপ্রেস: কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৮:৩০ মিনিটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয় এবং ৬:৩০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে সকাল ১০:০০ মিনিটে রওয়ানা করে রাত ১০:৪৫ মিনিটে গিয়ে পৌছায়। কর্ণফুলী এক্সপ্রেস এর সপ্তাহে কোন ছুটি নেই।
৩। চট্টলা এক্সপ্রেস: চট্টলা এক্সপ্রেস মেইল ট্রেনটি নিয়মিত কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে দুপুর ১:০০ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে রাত ৮:৩০ মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। আবার চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৮:৩০ মিনিটে ঢাকার উদ্যেশ্যে রওনা করে বিকাল ৩:৫০ মিনিটে এসে পৌঁছায়। চট্টলা এক্সপ্রেস প্রতি মঙ্গলবার বন্ধ থাকে।
১. দ্বিতীয় শ্রেণি সাধারণ – ৯০ টাকা
২. দ্বিতীয় শ্রেণি মেইল – ১১৫ টাকা
৩. কমিউটার – ১৪৫ টাকা
৪. সুলভ – ১৭৫ টাকা
৫. শোভন – ২৮৫ টাকা
৬. শোভন চেয়ার – ৩৪৫ টাকা
৭. প্রথম শ্রেনির চেয়ার – ৪৬০ টাকা
৮. স্নিগ্ধা – ৬৫৬ টাকা
৯. প্রথম শ্রেনির কেবিন – ৬৮৫ টাকা
১০. এসি আসন – ৭৮৮ টাকা
১১. এসি কেবিন – ১১৭৯ টাকা
একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচীঃ
একতা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭০৫/৭০৬) হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিষেবার একটি আন্তঃনগর ট্রেন যা রাজধানী ঢাকা এবং উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার সীমান্তবর্তী পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে। পূর্বে এটি দিনাজপুর থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করত, পরে পঞ্চগড় পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এটি বাংলাদেশের দ্রুততম ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর একটি। একতা এক্সপ্রেসের বগি মোট ১২টি। ট্রেনটি প্রায় ১ হাজার ২০০ যাত্রী বহন করতে পারে।
বি.দ্র. পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশনের নাম এখন বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন (B Sirajul Islam)। বাংলাদেশ সরকারের ট্রেন টিকেট ওয়েবসাইটে এই স্টেশনের নাম B Sirajul Islam.
একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটি পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন (B Sirajul Islam) হতে যাত্রা শুরু করে রাত ৯টা ১০ মিনিটে এবং ঢাকায় পৌঁছায় সকাল ৮টা ১০ মিনিটে। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ১০ ঘন্টা ৫০ মিনিট এই রকম। মার্কেটে গেলে একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা হতে যাত্রা শুরু করে সকালে ১০টা ১০ মিনিটে এবং এবং রাত 9 টার মধ্যে পঞ্চগড়ে পৌঁছায়। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ১০ ঘন্টা ৫০ মিনিট এর কাছাকাছি তাছাড়া ট্রেন লেট হলে একটু বেশি সময় লাগতে পারে।
একতা এক্সপ্রেস ট্রেনটির সাপ্তাহিক কোনো ছুটির দিন নেই। সপ্তাহের প্রতিদিনই এই ট্রেনটি নিয়মিত চলাচল করে।
একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকাঃ
একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকা শোভন চেয়ারের ক্ষেত্রে পঞ্চগড় হতে ঢাকা ৫৫০টাকা, স্নিগ্ধা চেয়ারে ৯১৫টাকা, এসি এস চেয়ারে ১০৯৫টাকা এবং এসি বি চেয়ারের ক্ষেত্রে ১৬৫০টাকা ভাড়া।
রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচীঃ
রংপুর এক্সপ্রেস ঢাকা টু রংপুর রোডে একটি আন্তঃনগর ট্রেন। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন ঢাকা থেকে রংপুর আর রংপুর থেকে ঢাকা যাতায়াত করে থাকে।
রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রংপুর হতে রাত ৮টা ১০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। আবার ঢাকা হতে সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রওনা হয়ে সকাল ৭টা ০৫ মিনিটে রংপুর পৌঁছায়। তবে রবিবার ও সোমবার এ ট্রেনটি বন্ধ থাকে।
রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া তালিকাঃ
রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটির ভাড়া যথাক্রমে শোভন ৩৯০ টাকা, শোভন চেয়ার ৪৬৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৬২০ টাকা এবং এসি আসন ৯৩০ টাকা।
চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচীঃ
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে দুইটা অন্তঃনগর ট্রেন বিরতিহীন ভাবে চলাচল করে ট্রেনগুলো হচ্ছে সুবর্ণা এক্সপ্রেস (৭০১) এবং সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭) এবং চট্টগ্রাম থেকে যাত্রীদের আন্তঃনগর সেবা দেওয়ার জন্য তিনটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে যে ট্রেনগুলো হচ্ছে মহানগর প্রভাতী , মহানগর এক্সপ্রেস,তূর্ণা এক্সপ্রেস ।
সুবর্ণা এক্সপ্রেস (৭০১) ট্রেনটি সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। সোমবার এ ট্রেনটি বন্ধ থাকে।
মহানগর প্রভাতী (৭০৩) ট্রেনটি বিকেল ৩টায় চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে রাত ৯টা ২৫মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। এ ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক ছুটির দিন নেই।
মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১) ট্রেনটি রাত ১২টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। এ ট্রেনটি রবিবার বন্ধ থাকে।
তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪১) ট্রেনটি রাত ১১টায় চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে সকাল ৫টা ১৫ মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। এ ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক ছুটি নেই।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭) ট্রেনটি বিকেল ৫টায় চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে রাত ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকা পৌঁছায়। এ ট্রেনটি মঙ্গলবার বন্ধ থাকে।
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা মেইল ট্রেনের সময়সূচী
ঢাকা মেইল (০১) চট্টগ্রাম থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা পৌঁছে। এ ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক ছুটি নেই।
কর্ণফুলী (০৩) ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে সকাল ১০টায় যাত্রা শুরু করে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা পৌঁছে। এ ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক ছুটি নেই।
চট্টাল এক্সপ্রেস (৬৭) ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ঢাকা পৌঁছে। এ ট্রেনটি মঙ্গলবার বন্ধ থাকে।
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা ট্রেনের ভাড়াঃ
১। শোভন ২৮৫ টাকা২। শোভন চেয়ার ৩৪৫ টাকা
৩। প্রথম আসন ৪৬০ টাকা
৪। প্রথম ব্যর্থ ৬৮৫ টাকা
৫। স্নিগ্ধা ৬৫৬ টাকা
৬। এসি ৭৮৮ টাকা
৭। এসি বার্থ ১১৭৯ টাকা
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচিঃ
ঢাকা টু রাজশাহী রুটে মোট যে ৪টি ট্রেন নিয়মিত চলাচল করে। সে ট্রেনগুলো হলোঃ২। বনলতা এক্সপ্রেস
৩। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস
৪। পদ্মা এক্সপ্রেস
১। ধূমকেতু এক্সপ্রেস
ভোর ছয়টার দিকে ধুমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা হতে যাত্রা শুরু করে এবং ১১:৪০ এ রাজশাহীতে পৌঁছায় সকাল। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ৫ ঘন্টা ৪০ মিনিট এর মত। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনটির রয়েছে সপ্তাহে একদিন ছুটির দিন। শনিবার এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
২। বনলতা এক্সপ্রেস
দুপুরে ১ঃ৩০ মিনিটে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন টি ঢাকা হতে যাত্রা শুরু করে এবং ৬ঃ১৫ মিনিটে রাজশাহীতে গি পৌঁছায়। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ৪ ঘন্টা ৪৫ মিনিট। বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনটির রয়েছে সপ্তাহে একদিন ছুটির দিন। শুক্রবার এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
৩। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস
সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা হতে যাত্রা শুরু করে দুপুর ২টা ৪৫ মিনিট এবং রাজশাহীতে পৌঁছায় রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ৫ ঘন্টা ৫০ মিনিট। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনটির রয়েছে সপ্তাহে একদিন ছুটির দিন। রবিবার এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
৪। পদ্মা এক্সপ্রেস
পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা হতে যাত্রা শুরু করে রাত ১১টায় এবং রাজশাহীতে পৌঁছায় মধ্যরাত ৪টা ৩০ মিনিটে। যাত্রাপথে সময় লাগে মোটে ৫ ঘন্টা ৩০ মিনিট। পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনটির রয়েছে সপ্তাহে একদিন ছুটির দিন। মঙ্গলবার এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের ভাড়াঃ
১। শোভন চেয়ার ৩৪০ টাকা২। স্নিগ্ধা ৬৫৬ টাকা
৩। এসি ৭৮২ টাকা
৪। এসি বার্থ ১০২০ টাকা
এই নিবন্ধের মাধ্যমে যেসব ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া উল্লেখিত হয়েছে, আশা করা যায় এসব তথ্য দ্বারা ট্রেনযাত্রীরা নিঃসন্দেহে উপকৃত হবেন। বাংলাদেশ রেল জাতীয় সম্পদ। তাই ট্রেন ভ্রমণকালে প্রত্যেক যাত্রীর উচিত ট্রেন ও ট্রেনের মালামাল রক্ষা করা। এভাবেই এগিয়ে যাবে দেশ, পথ হারাবেনা বাংলাদেশ।